ইমদাদুল হক মিলন ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী ইন্দ্রনীল সারথি ইলা গুপ্ত ইসফানদিয়োর আরিওন ইন্দ্রাণী সেনগুপ্ত ইন্দ্রজিৎ সেনগুপ্ত ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী ঈ
ত্রিশূলে বেঁধেছ প্রাণ। অবশেষে সাধন ধন পদতলে ঢেলে
ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবা চালু করল মেটলাইফ বাংলাদেশ
পাকিস্তানিরা স্পিডবোট ব্যবহার করেছিলো।
কান খুলে রাখি। অস্থৈর্যের পায়রা হয়ে উড়ি। পায়রা হয়ে উড়ে যাই অদ্ভুত
জীবন-প্রবাহ বহি কাল-সিন্ধু পানে যায়, ফিরাব… ...বিস্তারিত
কার্পাসের ভ্রুণ। নীল বোরাক থেকে নেমে পড়ি পথে। ক্রোটন বাকল ছিলে
এখানে ছন্দ কী? কথাকে ছন্দের সুতোতে website গাঁথলেই তো কবিতা হবে। গদ্য তো ছন্দে বাঁধা যায় না। আবার গদ্য কবিতা কী? এসব প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। কিন্তু গদ্য কবিতা লেখা হচ্ছে গদ্যের মতো করেই। গদ্যটি যখন কবিতার ভাব লাভ করছে ঠিক সেই মুহূর্তেই গদ্যটি আর গদ্য না থেকে কবিতা হয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ কবিতাকে গদ্য কবিতা বলে আলাদা চিহ্নিত করার কিছু নেই। কবিতা কবিতাই। শুধু তার ফর্মটা বোঝানোর জন্যই আমরা তার নাম দিয়েছি গদ্য কবিতা। এখন প্রশ্ন আসে একটি গদ্য কখন কবিতার মর্যাদা লাভ করে? অর্থ্যাৎ গদ্যে এমন কী থাকে যে এটাকে আমরা কবিতার সমান মূল্য দিচ্ছি?
এই কবিতায় ‘বাতি’ শব্দটি শ্লেষ উৎপন্ন করে। বাতি শব্দটি দ্বারা এখানে কোন প্রজ্জ্বলিত বাতিকে প্রকাশ করে। আবার একটি সুখের এবং সমৃদ্ধির সময়কেও নির্দেশ করে। এই যে ‘বাতি’ শব্দটির দুরকম প্রকাশ, এটাকে কবিতায় বলা হয় শ্লেষ।
হঠাৎ একদিন ঝিম ধরা দুপুরে মেঘের শরীরে বাবা ডাকে…
চোখের ভেতর হীমযুগের মৃত জোনাক পোকার হাহাকার ছুঁড়ে দাও? এই শ্রাবণ মেঘের
দৈনিক ইনকিলাব
কবি - শামসুর রাহমান মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন উত্তর বাতিল
[বাবা, অপর পৃষ্ঠার বৃত্তান্ত, ভাগ্যধন বড়ুয়া]